কেরুকেটঃ বাংলাদেশের টাইগার বাহিনীর আজকের অর্জন
লিখেছেন বাবুয়া, সন্ধ্যা ০৬: ০০, ১২ আগস্ট, ২০১১
কেরুকেটঃ বাংলাদেশের টাইগার বাহিনীর আজকের অর্জন
জিম্বাবুয়ে বনাম বাংলাদেশ ৫ ওয়ানডে সিরিজের প্রথম ওয়ানডেতে বাংলাদেশের তথা কথিত “টাইগার” কেরুকেটারদের কৃতিত্বের নমুনাঃ
পাকনা কথা বলায় জুড়িহীন অহংকারী তামিমুল ১৮ বলে করিয়াসেন-৪
আই সি এল খ্যাত স্বার্থপর শাহরিয়ার নাফিসুল, যিনি নাকি জিম্বাবুয়ানদের আতংক সেই তিনি করিয়াসেন-২৯ বলে ১৪
কলংকিত ফুল আশরাফুল ৭ বল হাকিয়ে ২ করিয়াসেন!
ভীমরুল খ্যাত মাসলম্যান ইমরুল করিয়াসেন-২৭ বলে ১১
ইদানীং তিনি মুই কি হনুরে খ্যাত সাকিবুল যিনি টাইগারদের ন্যাতাও বটেক! তিনি করিয়াসেন-৬৩ বলে ৫৩ রান। ছোট্ট ধন্যবাদ প্রাপ্য।
সদ্য বিবাহিত মাহমুদুল করিয়াসেন-১৫ বলে ৫ রান
চরম হতাশার মাঝেও সদা হাস্যময় মুশফিক অত্যন্ত ধৈর্য্যের সাথে খেলে ৯১ বলে ৫৯ রান করেছেন। অভিনন্দন মুশফিক।
সরওয়ার্দ্দী শুভমুল করেছেন- ২৫ বলে ২০ রান।
রাজ্জাকুল ৩ বল খেয়ে কিছুই করতে পারেননি।
তরুন টাইগার সাইফুল ১১ বলে ৮ রান করেছেন।
রুবেল করেছেন ২ রান কিন্তু তাঁকে আউট করা সম্ভব হয়নাই।
সবাই মিলে যা করেছেন তাহার যোগফল-১৮৪
নির্ধারিত ৫০ ওভারের খেলায় ৯ বল বাকী থাকলেও বাকী ৯ বল খেলার জন্য অবশিস্ট কোনো টাইগার নাথাকায় ৯ বল হাতে রেখেই বাংলাদেশের ইনিংস শেষ করতে বাধ্য হয় এবং খেলা শেষ হয়ে যাওয়ায় টাইগার পিলেহারেরা আর কোনো রান করে দেশের ভাবমুর্তি আরো বৃদ্ধি করার সুযোগ নাপেয়ে অত্যন্ত বেদনাহত। কৃকেট বোদ্ধাদের ধারনা, আই সি সি যদি শুধুমাত্র বাংলাদেশের জন্য স্পেশাল নিয়ম করে বাংলাদেশের স্টান্ডবাই টাইগার, কোচ, ম্যানেজার এবং দলের সাথে যাওয়া অন্যান্যদের খেলার সুযোগ ‘দান’ করিতেন-তাহলে ৫০ ওভারের বাকী বলগুলো ত্যানারা খেলে আজ ফাটাইয়া ফালাইতেন! উল্লেখ্য যে-নামে “অল আউট” করা হলেও প্রকৃতপক্ষে অন্যান্য দেশের মতই জিম্বাবুয়ানরাও শত চেস্টা করেও একজন টাইগার ব্যাটসম্যানকে আউট করতে ব্যার্থ হয়। তবে আমাদের তামিমুলের চোখে “সাধারন” মানের বোলার সেই ব্রায়ান ভিটরী ৩০ রানে ৫ উইকেট নিয়ে তামিমুলকে একটি কানমলা দিয়েদিয়েছেন।
ক্যামেরায় দেখিয়েছে-অন্যতম টাইগার নির্বাচক টাইগারকুল শিরোমনি হাবা খ্যাত হাবিবুল হাসতেই আছেন!
বোর্ড সভাপতি শেয়ার বাজার লুটেরা কানা কামাইল্যার কাছে একটাই প্রশ্ন আপনি কখন পদত্যাগ করে কৃকেটকে রাহুমুক্ত করবেন?
জিম্বাবুয়ে বনাম বাংলাদেশ ৫ ওয়ানডে সিরিজের প্রথম ওয়ানডেতে বাংলাদেশের তথা কথিত “টাইগার” কেরুকেটারদের কৃতিত্বের নমুনাঃ
পাকনা কথা বলায় জুড়িহীন অহংকারী তামিমুল ১৮ বলে করিয়াসেন-৪
আই সি এল খ্যাত স্বার্থপর শাহরিয়ার নাফিসুল, যিনি নাকি জিম্বাবুয়ানদের আতংক সেই তিনি করিয়াসেন-২৯ বলে ১৪
কলংকিত ফুল আশরাফুল ৭ বল হাকিয়ে ২ করিয়াসেন!
ভীমরুল খ্যাত মাসলম্যান ইমরুল করিয়াসেন-২৭ বলে ১১
ইদানীং তিনি মুই কি হনুরে খ্যাত সাকিবুল যিনি টাইগারদের ন্যাতাও বটেক! তিনি করিয়াসেন-৬৩ বলে ৫৩ রান। ছোট্ট ধন্যবাদ প্রাপ্য।
সদ্য বিবাহিত মাহমুদুল করিয়াসেন-১৫ বলে ৫ রান
চরম হতাশার মাঝেও সদা হাস্যময় মুশফিক অত্যন্ত ধৈর্য্যের সাথে খেলে ৯১ বলে ৫৯ রান করেছেন। অভিনন্দন মুশফিক।
সরওয়ার্দ্দী শুভমুল করেছেন- ২৫ বলে ২০ রান।
রাজ্জাকুল ৩ বল খেয়ে কিছুই করতে পারেননি।
তরুন টাইগার সাইফুল ১১ বলে ৮ রান করেছেন।
রুবেল করেছেন ২ রান কিন্তু তাঁকে আউট করা সম্ভব হয়নাই।
সবাই মিলে যা করেছেন তাহার যোগফল-১৮৪
নির্ধারিত ৫০ ওভারের খেলায় ৯ বল বাকী থাকলেও বাকী ৯ বল খেলার জন্য অবশিস্ট কোনো টাইগার নাথাকায় ৯ বল হাতে রেখেই বাংলাদেশের ইনিংস শেষ করতে বাধ্য হয় এবং খেলা শেষ হয়ে যাওয়ায় টাইগার পিলেহারেরা আর কোনো রান করে দেশের ভাবমুর্তি আরো বৃদ্ধি করার সুযোগ নাপেয়ে অত্যন্ত বেদনাহত। কৃকেট বোদ্ধাদের ধারনা, আই সি সি যদি শুধুমাত্র বাংলাদেশের জন্য স্পেশাল নিয়ম করে বাংলাদেশের স্টান্ডবাই টাইগার, কোচ, ম্যানেজার এবং দলের সাথে যাওয়া অন্যান্যদের খেলার সুযোগ ‘দান’ করিতেন-তাহলে ৫০ ওভারের বাকী বলগুলো ত্যানারা খেলে আজ ফাটাইয়া ফালাইতেন! উল্লেখ্য যে-নামে “অল আউট” করা হলেও প্রকৃতপক্ষে অন্যান্য দেশের মতই জিম্বাবুয়ানরাও শত চেস্টা করেও একজন টাইগার ব্যাটসম্যানকে আউট করতে ব্যার্থ হয়। তবে আমাদের তামিমুলের চোখে “সাধারন” মানের বোলার সেই ব্রায়ান ভিটরী ৩০ রানে ৫ উইকেট নিয়ে তামিমুলকে একটি কানমলা দিয়েদিয়েছেন।
ক্যামেরায় দেখিয়েছে-অন্যতম টাইগার নির্বাচক টাইগারকুল শিরোমনি হাবা খ্যাত হাবিবুল হাসতেই আছেন!
বোর্ড সভাপতি শেয়ার বাজার লুটেরা কানা কামাইল্যার কাছে একটাই প্রশ্ন আপনি কখন পদত্যাগ করে কৃকেটকে রাহুমুক্ত করবেন?
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন